Friday, May 11, 2012

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কার গুরুত্ব কতটুকু।”SEO টিউটোরিয়াল”,

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কার গুরুত্ব কতটুকু।”SEO টিউটোরিয়াল”,

শুরু করছি সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) নিয়ে আমার ধারাবাহিক পোস্ট “SEO টিউটোরিয়াল”।প্রথমেই জানিয়ে রাখি ধারাবাহিক এই পোস্টে মোট ১০ পর্ব বা বিষয় থাকবে।এই পোস্ট গুলো এমন ভাবে সাজানো হবে যাতে করে নতুন ও পুরানো সকল ওয়েবমাষ্টাররা উপকৃত হয়।তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করি SEO টিউটোরিয়াল এর প্রথম পর্ব।

কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয় নিয়ে গঠিত।তার মধ্যে কি কিছু কিছু মৌলিক বিষয় আছে যাদের গুরুত্ব খুব বেশী।আজ আমি আপনাদেরকে জানাবো SEO কার গুরুত্ব কেমন।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ওয়েবমাষ্টারদের মধ্যে এ নিয়ে বেশ মতবিরোধ আছে।কেউ বলে ব্যাক লিংকের প্রয়োজন বেশি আবার অনেকে বলে কী-ওয়ার্ড হল কাজের জিনিস।এরকম হাজারো মতের মধ্যে সবচেয়ে প্রমাণিত ও গ্রহনযোগ্য মত দিয়েছে ।তারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনকে ১০০% এ ভাগ করে বের করেছে সার্চ ইন্জিনে অ্যালগারিদমে কোন বিষয় গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।আসুন দেখে আসি নিচের ছবিটি।
SEo
উপরের ছবি থেকে বোঝা যাচ্ছে যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে তারা ৭ টি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছে।সেগুলো হল
১।ডোমেইন নেম বা ডোমেইন সংক্রান্ত তথ্য
২।লিংক পপুলারিটি বা সাইটের ব্যাকলিংক।
৩।ব্যাক লিংকের আনকের টেক্সট।
৪।সাইটে কী-ওয়ার্ড ব্যবহার।
৫।রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা।
৬।ওয়েব সাইটের ভিজির বা ট্রাফিকের পরিমান।
৭।সামাজিক ওয়েব সাইটে জনপ্রিয়তা।(বিষয়টা আমি পরিস্কার নই।কেউ বুঝলে বলবেন প্লিজ)
আসুন নিচে এ সব নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করি।

১।ডোমেইন নেম বা ডোমেইন সংক্রান্ত তথ্য। 23.87%

এখানে দেখা যাচ্ছে যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের ১০০% এর মধ্যে ২৩.৮৭% ই হলো ডোমেন নেইম এর তথ্য।তাহলে চিন্তা করুন ডোমেনের নামকরণ বা এর সঠিক তথ্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই এসইও করার সময় প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে আপনার ডোমেইনের নামের দিকে।লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে এসইও করতে যাচ্ছেন সে বিষয় এর সাথে আপনার ডোমেইন নামের মিল থাকে।আপনার সাইট যদি হয় গান ডাউনলোডের আর নাম যদি হয় surtarongo.com (সুর তরংগ)তা হলে আর এসইও করার দরকার নেই।

২।লিংক পপুলারিটি বা সাইটের ব্যাকলিংক।২২.৩৩%

বরাবরই বলা হয় যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ব্যাক লিংক “বিল্ডিং ফাউন্ডেশনের” মত কাজ করে।যার প্রমান মিললো এখানে।এখানে এসইও এর ১০০% মধ্যে ব্যাক লিংক বা লিংক পপুলারিটি দখল করে আছে ২২.৩৩% স্থান।
তাই এসইও করার সময় এই ব্যাকলিংকে ফেলে দেওয়ার কোন কারণই নেই।কথাটা মাথায় রাখুন এসইও করার সময়।

৩।ব্যাক লিংকের আনকের টেক্সট।২০.২৬%

যদি কেউ আনকোর টেক্সেটকে না চিনেন তাহলে ছবিটা দেখুন।
dd
আমরা যখন সাইটে কোন লিংক দিই তখন লিংকটি একটা টেক্সটের মধ্যে রাখি।যেমন একটা সফটওয়্যার ডাউনলোডের লিংক দিলে তা হতে পারে Download Softwer বা click heare to Download ইত্যাদি।এখানে আপনি যে লিংকটা দিলেন তার আনকোর টেক্স হল এই Download Softwer বা click heare to Download।ব্যাক লিংকের সাথে আনকোর টেক্সটের একটা মিল রয়েছে।যেমন আপনি যখন কোথাও আপনার লিংক দিবেন তখন আপনার লিংকের সাথেই আনকোর টেক্সটটি দেয়ে দিতে পারেন।এসকল নিয়ে পরে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

৪।সাইটে কী-ওয়ার্ড ব্যবহার।১৫.০৪%

১০০% এসইওর মধ্যে ১৫.০৪% স্থান কিন্তু কম নয়।তাই বলা যায় সাইটের ব্যবহারিত কী-ওয়ার্ড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে বেশ ভূমিকা পালন করে।তাই ভালো ফল পেতে হলে সঠিক কী-ওয়ার্ড এর ব্যবহার আপনাকে অবশ্যই করতে হবে।

৫।রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা।৬.৯১%

এই বিষয়টাকে আমরা অনেক গুরুত্ব সহকারে দেখিনা।কিন্তু এসইও তে এর ও অনেক গুরুত্ববহন করে থাকে।এখানে দেখা যাচ্ছে ৬.৯১% এই ওয়েব সাইটের রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা দখলে।তাই যতদূর সম্ভব আপনারা চেষ্টা করবেন ভালো ভালো সব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ডোমেন বা হোস্টিং করার।যেমন ভালো ভালো সাইটের মধ্যে godaddy.com সাইটটি বেশ ভালো।

অনান্য ১১.৫৯%

বাদ বাকি অন্য সব মিলে আছে ১১.৫৯%।এর মধ্যে আছে ,ওয়েব সাইটের ভিজির বা ট্রাফিকের পরিমান,সামাজিক ওয়েব সাইটে জনপ্রিয়তা।তবে এসব বিষয় গুলোর সাথে আমি অমত বা কিছুটা দ্বিধার মধ্যে আছি।তাই এসব নিয়ে আপনাদেরকেও বিভ্রান্তির মধ্যে রাখতে চাইনা।
এই এনালাইজিংটা seomoz.com সাইটের।তাছাড়া আরো অনেকে এ ধরনের এসইও এনালাইজিং করে থাকে।উল্লেখ্য যে এখানে একটা বড় বিষয় তারা আপডেট করে নি।তাহল ওয়েব সাইটের লোড স্প্রীড।কেননা গুগল বেশ কিছুদিন আগে ঘোষণা দেয় যে এখন থেকে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে সব কিছুর পাশাপশি সাইটের লোড স্প্রীড ও এর একটা অংশ হিসাবে ধরা হবে।আপনারা অনেক বলতে পারেন এখানে তো পেজ রেংক নিয়ে কোন কথা পেলাম না।পেজ রেংকের কথা অবশ্যই এর মধ্যে আছে যা তারা ব্যাকলিংক ও আনকোর টেক্সটের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছে।কেননা পেজরেংক তো এই দুইয়ের সমন্বয়।
তো আশা করি আমার প্রথম “SEO টিউটোরিয়াল” আপনাদের ভালো লেগেছে।আপনাদের ভালো লাগা পেলে আমি এটা নিয়মিত করতে চাই।কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না।আর হ্যা আগামী পর্বে প্রকাশ হবে।কী-ওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত টিউটোরোয়াল “কী-ওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার ও বাছাইকরণ এর ১ম অংশ” ।সবাই ভালো থাকবেন।ধন্যবাদ




কী-ওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার ও বাছাইকরণ ।”SEO টিউটোরিয়াল”,

শুরু করছি সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) নিয়ে আমার ধারাবাহিক পোস্ট “SEO টিউটোরিয়াল”।আজ থাকছে SEO টিউটোরিয়াল এর ২য় পর্বের কী-ওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার ও বাছাইকরণ ২য় ও শেষ অংশ।আর একটা কথা যার এখন পর্যন্ত জানেন না SEO কি তারা পোস্টে গিয়ে দেখতে পারেন।

গত পর্বের রিভিউ

যার আমার ১ম পর্বের প্রথম অংশটা মিস করেছেন তাদের জন্য এই রিভিউ করা।যেখান থেকে আপনারা আমার গত পর্বের টিউন সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা নিতে পারবেন।দেখা যাক গত পর্বে কি কি ছিল।
১।কী-ওয়ার্ড কি
২।কী-ওয়ার্ড কি জন্য ব্যবহার করবেন।
৩।কী-ওয়ার্ডের প্রয়োজনীয়তা কি
৪।কী-ওয়ার্ড বাছায়ের প্রয়োজনীয়তা ও বাছাই করণ প্রক্রিয়া।

কিভাবে ব্যবহার করবেন কী-ওয়ার্ড

কী-ওয়ার্ড সম্পর্কে আমরা মোটামুটি একটা ধারণা পেয়েছি।এখন দেখা যাক কিভাবে এই কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন।কী-ওয়ার্ড আপনি ২ ভাবে ব্যবহার করতে পারেন।যেমন

  • ১।মেটা ট্যাগের মাধ্যমে
  • ২।সাইটের কনটেন্ট বা আর্টিকেল এর মাধ্যমে।

  • আসুন নিচে থেকে আরো বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

    ১।মেটা ট্যাগের মাধ্যমে

    ওয়েব সাইট ডিজাইনের সময় আমরা অনেক ধরনের মেটা ট্যাগ নিয়ে কাজ করি।এর মধ্যে
    < meta name=”keywords” content=”some keyword,another keyword” />
    এই ট্যাগটি “মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগ” নামে পরিচিত।এই মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগ দ্বারা আপনি আপনার সাইটের কী-ওয়ার্ড ব্যবহারের কাজ করতে পারবেন।এ জন্য আপনি আপনার সাইটের HTML এডিটর পেজে গিয়ে ও ট্যাগ এর মধ্যে আপনার বাছাই করা কী-ওয়ার্ডটি বসিয়ে দিন।

    ব্যাস হয়ে গেল আপনার সাইটে মেটা ট্যাগ ব্যবহার করা।আরো অনেক মেটা ট্যাগ আমরা সাইটে ব্যবহার করে থাকি ।তবে মেটা ট্যাগ ও কী-ওয়ার্ড এর ব্যবহারের বেশ কিছু নিয়ম বা টিপস মেনে চলা উচিত।ড়তে করে আপনি আরো ভালো ফলাফল পেতে পারেন।যেমন:

  • ১।আপনর সাইটের যে কী-ওয়ার্ডটির উপর ভিত্তি করে বানাবেন সেই কী-ওয়ার্ডটি যেন আপনার মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগে ৩ বারের বেশি না থাকে।
  • ২।আপনার সাইটে মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগ ব্যবহার করুন সর্বোচ্চ ১ বার।
  • ৩।মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগে একটি কী-ওয়ার্ড বার বার না লিখে অন্য ভাবে তা লেখার চেষ্টা করুন,যেমন প্রথমে যদি লেখেন Download hindi movie hindi movie তা হলে সেটাকে একটু ঘুরিয়ে নিয়ে download hindi movie বা আরএকটু পরিবর্তন করে download hindi movie online করে নিতে পারেন।
  • ৪।কী-ওয়ার্ড এর বানান যেন কোনমতেই ভুল না যায় সেদিকে কড়া নজরদারি রাখতে হবে।যেমন বুশ লাদেন কে নজরদাড়িতে রেখেছিল :)
  • ৫।প্রতিটি কী-ওয়ার্ডের পর একটি করে কমা(,) ব্যবহার করুন.

  • তারপর আপনি আপনার বাছাই করা কী-ওয়ার্ড গুলো অন্যান ট্যাগে ব্যবহার করুন।যেসকল ট্যাগে আপনি আপনার কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন সেগুলো হলো:

  • ১।description- Meta Tag
  • ২।Titel – Meta Tag
  • ৩।author- Meta Tag

  • ২।সাইটের কনটেন্ট বা আর্টিকেলের মাধ্যমে

    আমরা অনেক মনে করি যে সার্চ ইন্জিন গুলো কেবল মেটা ট্যাগ নিয়ে সাইট ইনডেক্স করে।অনেক আবার এ ও মনে করেন যে মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগ ব্যবহার না করলে হয়তো সাইট ইনডেক্স হবে না,ভালো ফল পাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি।তাই তাদের জন্য বলছি মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগটি সার্চ ইন্জিনের জন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।কিন্তু তা মানে এই নয় যে সাইট ইনডেক্স হবে না কিংবা সাইট ইনডেক্স হলেও ভালো ফল পাওয়া যাবে না।মেটা কী-ওয়ার্ড ট্যাগটি সার্চ ইন্জিনের ক্রাউলিং করার কাজকে অনেক সহজ করে দেয়।যেমন আপনি যদি একটি বই পড়ার সময় বইয়ের সূচিপত্র দেখে কোন তথ্য খোজ করেন তা সহজেই আপনি খুজে পাবেন।আর মেটা কী-ওয়ার্ডটি আপনার সাইটের সূচিপত্রের মত কাজ করে।যেটা থাকলে সার্চ ইন্জিন গুলোর কাজ করতে সুবিধা হয়।তো আসল কথায় আসি,
    আপনি যখন আপনার সাইটের কোন কনটেন্ট বা আর্টিকেল লিখবেন তখন আপনি যে সকল শব্দ ব্যবহার করবেন তাই হল কী-ওয়ার্ড।তাই আপনার বাছাই করা কী-ওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট বা আর্টিকেল লিখুন।এটাই আপনার প্রথম কাজ।তাছাড়া অন্যান টিপস গুলো হলো….

  • ১।প্রথমে আপনি আপানর বাছাই করা কী-ওয়ার্ড গুলোর একটা খসড়া তালিকা তৈরী করুন।এই খসড়া তালিকায় কী-ওয়ার্ড গুলো আপনার পছন্দ আনুসারে সাজান।
  • ২।আপনার বিষয় বস্তুর সাথে কোন কী-ওয়ার্ডটি বেশি মানায় সেটা নির্বাচন করুন।
  • ৩।আপনি আপনার কনটেন্ট বা আর্টিকেল লেখার সময় কী-ওয়ার্ড ব্যবহারের উপর জোর দিন।
  • ৪।আপনি আপনার বাছাই করা কী-ওয়ার্ডটি আপনার লেখা কনটেন্ট বা আর্টিকেলের প্রথম ২০০টি শব্দের মধ্যে রাখুন।এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এতে করে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে অনেক ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
  • ৫।শুধু মাত্র ১ টি কী-ওয়ার্ড নিয়ে পড়ে থাকবেন না।একই ধরণের কী-ওয়ার্ড গুলো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।

  • ৬।গুগল সহ অন্যান সার্চ ইন্জিন কিন্তু কনটেন্ট বা আর্টিকেলে দেয়া কী-ওয়ার্ড গুলোর দিকে বেশি নজর দেয়,যা মেটা ট্যাগের চেয়ে অনেক গুন বেশি।কিভাবে? আসুন দেখে নিই
    মনে করুন আপনি গুগল সার্চ ইন্জিনে গিয়ে সার্চ করলেন “download indian movie” লিখে।এর পর যে সাইট গুলো আসবে তার পাশে লেখা “Cached” এ ক্লিক করুন।

    তারপর গুগলের Cached করা সাইটের পাতাটি আপনার সামনে হাজির হবে।

    সেখানে তারা মার্কিং করে দেখাবে যে সাইটে আপনার দেয়া কী-ওয়ার্ড গুলো কেমন ভাবে তারা ব্যবহার করেছে।
    তো বুঝলেন সাইটের কনটেন্ট বা আর্টিকেলে আপনি যদি আপনার সার্চ কী-ওয়ার্ড ব্যবহার না করেন তাহলে কেমন ফল আপনি পেতে পারেন।
    আজ এই পর্যন্তই।আশা করি আপনারা কী-ওয়ার্ড সম্পর্কে এই দুই পোস্টে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।আপনাদের কাজে আসলেই আমার চেষ্টা সার্থক হবে।আর যদি আরো কিছু জানার থাকে তাহলে আমাকে মোবাইল বা মেইল করতে পারেন।আমি চেষ্টা করবো সে সকল সমস্যার সমাধান করে দিতে।তো সবাই ভালো থাকবেন ।ধন্যবাদ।

    No comments: