নোয়াখালী, যশোর, ফরিদপুর, সিলেট, কুমিল্লা ও চুয়াডাঙ্গায় পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় স্কুলছাত্রী, কৃষক, গৃহবধূসহ ১০ জন নিহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ও আজ শুক্রবার এসব ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে আমাদের আঞ্চলিক কার্যালয়, প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
নোয়াখালী: আজ শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার রাজাপুরের রেহানিয়া এলাকায় নাজমা আক্তার (১৪), গতকাল রাতে হাতিয়া উপজেলার সুবর্ণচরের চর আমিনুল হক গ্রামে পারভিন আক্তার ও চর মহিউদ্দিন গ্রামে মো. সুমন (১১) বজ্রপাতে মারা যায়।কেশবপুর (যশোর): আজ সকালে উপজেলার আড়ুয়া গ্রামের শ্রমিক সুরেন শীল (৬০) বজ্রপাতে নিহত হন। এ ছাড়া ভরতভায়না গ্রামের হারুন মোল্লা (৪০) মাঠে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে মারা যান।সরিষাবাড়ী (জামালপুর): পৌরসভার সাইঞ্চারপাড় গ্রামের শ্রমিক রহিম বাদশার স্ত্রী আসমা বেগম (৩৮) গতকাল রাতে ঝড়ের মধ্যে রান্নাঘরে যাওয়ার সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
ফরিদপুর: আজ সকাল নয়টার দিকে জেলা সদরের চর মাধবদিয়া ইউনিয়নের খলিল মণ্ডলের হাট এলাকায় বজ্রপাতে নিহত হন সবজি বিক্রেতা মো. জাহিদ আলী (৩০)। সকালে বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।চুয়াডাঙ্গা: দামুড়হুদা উপজেলার হেমায়েতপুর গ্রামের কৃষক আবদুর রশিদ (৪৫) বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জেলার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিত্সক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।কুমিল্লা: আজ সকালে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার জামতলী গ্রামের কৃষক লিটন মিয়া (৩৫) তাঁর জমিতে গেলে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। বালাগঞ্জ (সিলেট): আজ দুপুরে উপজেলার গোরাপুর হাওরে বজ্রপাতে নিহত হন আবদুল বারী (৬০)।
by
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-04-06/news/238412
No comments:
Post a Comment