প্রথম দর্শনেই প্রেম—কথাটি বেশ জনপ্রিয়। তবে প্রথম দেখাতেই প্রেমে বিশ্বাস করেন বেশির ভাগ পুরুষ, নারীরা নন। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমনটিই দাবি করা হয়েছে।
১৬ থেকে ৮৬ বছর বয়সী যুক্তরাজ্যের দেড় হাজার নারী ও দেড় হাজার পুরুষের ওপর পরিচালিত এ গবেষণায় আরও দাবি করা হয়েছে, একজন ব্রিটিশ পুরুষ গোটা জীবনে গড়ে তিনবারের বেশি প্রেমে পড়েন। অন্যদিকে ব্রিটিশ নারী গড়ে প্রেমে পড়েন মাত্র দুবার।
গবেষণায় বলা হয়, প্রতি পাঁচজনের একজন পুরুষ প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে অর্ধেকে প্রথম দেখাতেই নারীর মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। আর এক-তৃতীয়াংশ পুরুষ প্রথম তিনবার সাক্ষাতের মধ্যেই নিজের মন উজাড় করে দিয়েছেন।
গবেষণায় বলা হয়, প্রতি ১০ জনের একজন নারীর প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। পুরুষের দেওয়া প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া দেবেন কি না, এ সিদ্ধান্ত জানাতে কমপক্ষে ছয় সপ্তাহ সময় নিয়েছেন বেশির ভাগ নারী।
ওই গবেষণার প্রতি নিজের সমর্থনের কথা জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের মনোবিজ্ঞানীদের সংগঠন ব্রিটিশ সাইকোলজিক্যাল সোসাইটির সদস্য অধ্যাপক আলেকজান্ডার গর্ডন। তাঁর দাবি, নারী-পুরুষের লৈঙ্গিক পার্থক্যের কারণেই এমনটা হয়ে থাকে।
ডেইলি মেইলকে গর্ডন বলেন, সামাজিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে নারীরা অধিকতর দক্ষ। কোনো পুরুষের সঙ্গে দেখা করার পর একজন নারী নিজেকে নানা প্রশ্ন করেন। এই পুরুষ তাঁর জন্য নিরাপদ হবেন কি না, সন্তানের ভালো বাবা হতে পারবেন কি না—এসব নিয়ে ভাবেন। জীবনসঙ্গী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি চতুর।
collected by www.prothom-alo.com
১৬ থেকে ৮৬ বছর বয়সী যুক্তরাজ্যের দেড় হাজার নারী ও দেড় হাজার পুরুষের ওপর পরিচালিত এ গবেষণায় আরও দাবি করা হয়েছে, একজন ব্রিটিশ পুরুষ গোটা জীবনে গড়ে তিনবারের বেশি প্রেমে পড়েন। অন্যদিকে ব্রিটিশ নারী গড়ে প্রেমে পড়েন মাত্র দুবার।
গবেষণায় বলা হয়, প্রতি পাঁচজনের একজন পুরুষ প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে অর্ধেকে প্রথম দেখাতেই নারীর মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। আর এক-তৃতীয়াংশ পুরুষ প্রথম তিনবার সাক্ষাতের মধ্যেই নিজের মন উজাড় করে দিয়েছেন।
গবেষণায় বলা হয়, প্রতি ১০ জনের একজন নারীর প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। পুরুষের দেওয়া প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া দেবেন কি না, এ সিদ্ধান্ত জানাতে কমপক্ষে ছয় সপ্তাহ সময় নিয়েছেন বেশির ভাগ নারী।
ওই গবেষণার প্রতি নিজের সমর্থনের কথা জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের মনোবিজ্ঞানীদের সংগঠন ব্রিটিশ সাইকোলজিক্যাল সোসাইটির সদস্য অধ্যাপক আলেকজান্ডার গর্ডন। তাঁর দাবি, নারী-পুরুষের লৈঙ্গিক পার্থক্যের কারণেই এমনটা হয়ে থাকে।
ডেইলি মেইলকে গর্ডন বলেন, সামাজিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে নারীরা অধিকতর দক্ষ। কোনো পুরুষের সঙ্গে দেখা করার পর একজন নারী নিজেকে নানা প্রশ্ন করেন। এই পুরুষ তাঁর জন্য নিরাপদ হবেন কি না, সন্তানের ভালো বাবা হতে পারবেন কি না—এসব নিয়ে ভাবেন। জীবনসঙ্গী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি চতুর।
collected by www.prothom-alo.com
No comments:
Post a Comment